শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৫২ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক:মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ সালের অনুযায়ী, নিষেধাজ্ঞাকালে জাটকা ইলিশ ধরা, সংরক্ষণ, পরিবহন ও বিপণন দণ্ডনীয় অপরাধ।
এ বিষয় গত ৩০ জুন ২০২৪ খ্রি: ১৬.আষাঢ় ১৪৩১: তারিখ জাতীয় দৈনিক সোনালী খবর পত্রিকায়, “সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সাগরে চলছে ইলিশ ধরার মহোৎসব”, শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর, তারই ধারাবাহিকতায়,০৬ জুলাই ২০২৪ তারিখ ২৩:৩০ ঘটিকার সময় থানা এলাকায় মোবাইল-৫৩(নৈশ) ডিউটিতে নিয়োজিত অফিসার এসআই/মোঃ ফরিদ আহাম্মদ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন যে পতেঙ্গা মডেল থানাধীন মুসলিমাবাদ জেলে পাড়া হারুনের মাছের আড়াৎ এ সরকার ঘোষিত মাছ শিকার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার করিয়া প্রচুর পরিমানে মাছ মজুদ করিয়া রাখিয়াছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে শ্রীবাস চন্দ্র, চট্টগ্রাম জেলা মৎস অফিসার, চট্টগ্রাম এর উপস্হিতিতে আসিফ মাহমুদ গালিব, সহকারী পুলিশ কমিশনার (কর্ণফুলি জোন), সিএমপি, চট্টগ্রাম,ও অফিসার ইনচার্জ কবিরুল ইসলাম, পিপিএম-সেবা পতেঙ্গা মডেল থানাসহ মাছের আড়তে উপস্হিত হয়ে অনুমান ৮০০ কেজি ইলিশ মাছ উদ্ধার করিয়া প্রকাশ্য নিলামে ১ লক্ষ ৭০ হাজার) টাকা বিক্রয় করিয়া সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করা হয় এবং ৫০ পিস বরফ ধ্বংস করা হয়।
প্রকাশ থাকে যে, পূর্ব জোন (চট্রগ্রাম),জোনাল কমান্ডার পূর্ব জোন বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড সামুদ্রিক মৎস্য একাডেমী,মৎস্য বন্দর,চটগ্রাম এর সদস্যরাও উপস্হিত ছিলেন।